"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "RIMIZIMI" প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করেছেন 6 months পূর্বে
বিস্তারিত arrow_drop_down
আমরা প্রতিনিয়ত অনেক কারণে মধু খেয়ে থাকি। মধু খাওয়ার উপকারিতা কি কি ?প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "MD HELAL MIAH" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Abdullah121" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "cancal kumar" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Hasibhh" জিজ্ঞাসা করেছেন
4,823 টি প্রশ্ন |
35,210 টি উত্তর |
টি TAG |
8,981 জন সদস্য |
double_arrow | বিভাগের নামঃ সাধারণ | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ আইকিউ | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ অ্যান্ড্রয়েড | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ আইন | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ আউটসোর্সিং | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ ক্যারিয়ার | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ কম্পিউটার | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ তথ্য-প্রযুক্তি | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ ইন্টারনেট | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ নেটওয়ার্ক | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ রূপচর্চা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ ধর্ম ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাস | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ স্বপ্নের ব্যাখ্যা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ খেলা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ প্রেম-ভালোবাসা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ শিক্ষা+শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ খাদ্য ও পানীয় | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ বিনোদন ও মিডিয়া | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ রান্না | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ নিত্য ঝুট ঝামেলা | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ কৃষি | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ বাংলাদেশ | দেখুন |
double_arrow | বিভাগের নামঃ বিশ্ব | দেখুন |
ank
মধুতে রয়েছে ৪৫টিরও
বেশি খাদ্যগুণ। তার মধ্যে
কয়েকটি হল
১। মধুতে থাকে ২৫ থেকে
৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ,
২। ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ
ফ্রুক্টোজ,
৩। ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ
সুক্রোজ
৪। ৫ থেকে ১২ শতাংশ
মন্টোজ
৫। ২২ শতাংশ অ্যামাইনো
অ্যাসিড
৬। ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ
৭। ১১ শতাংশ এনকাইম
৮। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে
২৮৮ ক্যালরি।
৯। ভিটামিন বি১
১০। ভিটামিন বি২
১১। ভিটামিন বি৩
১২। ভিটামিন বি৫
১৩। ভিটামিন বি৬
১৪। আয়োডিন
১৫। জিংক
১৬। কপার
১৭।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল
উপাদান
১৮।
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল
উপাদান
এতে চর্বি ও প্রোটিন
নেই।
এই তো গেল মধুর খাদ্যগুণ।
এবার দেখে নেওয়া যাক
মধু নিয়মিত খেলে কী কী
উপকারিতা লাভ করা
যায়?
১।
রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়
– প্রথমেই যে কথাটি
বলার তা হল মধু শরীরের
রোগ প্রতিরোধ শক্তি
বাড়ায়। শরীরের ভেতরে
বাইরে কোনো রকম
ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ
থেকে প্রতিরোধ করে।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল
উপাদান প্রতিরোধকারী
শক্তি গড়ে তোলে, যে
কোনো রকম সংক্রমণ
থেকে দেহকে রক্ষা করে।
২। ওজন কমাতে – নিয়মিত
মধু খেলে পাকস্থলীতে
বাড়তি গ্লুকোজ তৈরি হয়।
এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের
সুগার লেভেল বাড়িয়ে
দেয়। তার ফলে মেদ
কমানোর হরমোন
নিঃসরণের জন্য বেশি
মাত্রায় চাপ সৃষ্টি করে।
ফলে মেদ কমে যায়।
৩। অনিদ্রায় – অনিদ্রার
জন্য খুব ভালো ওষুধ হল মধু।
রাতে নিয়ম করে মধু
খেলে গভীর ঘুম হয়।
৪। কোষ্ঠকাঠিন্য – মধুতে
রয়েছে ভিটামিন বি-
কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৫। ডায়রিয়া – মধু
ডায়রিয়া প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে। তাই
যাঁদের আমাশা,
ডায়রিয়া বা পেট
খারাপের প্রবণতা আছে
তাঁরা নিয়মিত মধু সেবন
করতে পারেন।
৬। অম্বলের সমস্যা – খাঁটি
মধু যদি ভোরবেলা খাওয়া
যায় তা হলে অম্বলের
সমস্যা, মুখে টক ভাব দূর
করে।
৭। হজমের সমস্যা – মধুর
মধ্যে থাকা উপাদানগুলি
হজম শক্তি বাড়াতে
সাহায্য করে। ফলে
খাবার খাওয়ার পর বদ
হজম, গলা বুক জ্বালা
ইত্যাদি সমস্যা দূর হয়।
৮। পাকস্থলীর সুস্থতায় –
মধু খেলে পাকস্থলীর
কাজ জোরালো হয়। কারণ
এটি হজমে সাহায্য করে।
এর ব্যবহার
হাইড্রোক্রলিক অ্যসিড
ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। তার
ফলে পাকস্থলীর কাজ
ভালো হয়।
৯। অরুচি – অনেকেই বেশি
খেতে পারেন না। একটু
খেয়েই হাঁপিয়ে ওঠেন। বা
খাবারে ইচ্ছাটাই থাকে
না। অরুচিতে ভোগেন। সে
ক্ষেত্রে মধু খেলে
খাবরে অরুচি কমে।
খাবার চাহিদা বাড়ে।
১০। বমিভাব – অনেকেই
আছেন খাবার দেখলেই
বা সামান্য খেলেই বমি
বমি ভাব আসে। সেই
সমস্যার সমাধানও করে
মধু। বমিভাব কনায় মধু।
১১। বুদ্ধি বাড়ে – মধু যে শুধু
আপনার কায়িক শক্তি
বাড়ায়, তা নয়। ঘুমানোর
আগে এক চামচ মধু খেলে
তা মস্তিষ্কের কাজ সঠিক
ভাবে চালাতে সাহায্য
করে। তার ফলে
মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা
বৃদ্ধি পায়। তথা বুদ্ধির
জোর বাড়ে।
১২। হৃদরোগে – এটা
হৃদপেশিকে সুস্থ সবল করে
এবং এর কার্যক্ষমতা
বৃদ্ধি করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি
পায়।
১৩। রক্ত ও রক্তনালী
পরিষ্কার –
মধু নিয়মিত
খেলে রক্তনালীর
বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়।
অর্থাৎ রক্তনালী
পরিষ্কার থাকে।
সেখানে দূষিত কোনো
পদার্থ যা স্বাস্থ্য হানির
কারণ তা জমতে পারে না।
ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে
যায়।
১৪। রক্ত উৎপাদনে – রক্ত
উৎপাদনকারী উপকরণ হল
আয়রন। আর এই আয়রন প্রচুর
পরিমাণে রয়েছে মধুতে।
ফলে শরীরে লোহিত রক্ত
কণিকা, শ্বেত রক্ত
কণিকা-সহ রক্তের
ইত্যাদি উপাদানগুলি গড়ে
তুলতে সাহায্য করে মধু।
১৫। কোলেস্টেরলের
ক্ষেত্রে –
মধু রক্তের
খারাপ কোলেস্টেরলের
পরিমাণ ১০% পর্যন্ত
কমিয়ে দেয়। রক্তে
খারাপ কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমার অর্থ হল হার্ট
অ্যাটাকের আশঙ্কা
অনেকাংশে কমে যাওয়া।
১৬। শরীরের নানান ব্যথায়
–
আজকাল বেশি ভাগ
মানুষেরই শরীরের
বিভিন্ন জায়ফগায় ব্যথা।
ছোটো বড়ো সকলেরই
গাঁটে বা জয়েন্টে ব্যথায়
কষ্ট পাওয়ার একটি সমস্যা
তো লেগেই থাকে। এই
সমস্যার কারণ হল শরীরের
অবাঞ্ছিত রস। এই রসের
কারণে বাতের ব্যথা
তৈরি হয়। সেই খারাপ রস
অপসারিত করতে মধু
বিশেষ ভূমিকা পালন
করে।
১৭। পেশিশক্তি বাড়াতে –
পেশিশক্তি বাড়াতে
সাহায্য করে মধু। এতে
আছে প্রচুর পরিমাণে
প্রাকৃতিক চিনি। এই
প্রাকৃতিক চিনি শরীরে
শক্তি যোগায়। পেশিকে
অনেক বেশি কর্মক্ষম
রাখতে সাহায্য করে।
১৮। দুর্বলতা দূর করতে –
অনেকেই সারাক্ষণ
ঝিমুনি বা দুর্বল অনুভব
করেন। এই ঝিমুনি, ঘুম ঘুম
বা দুর্বল ভাব কাটানোর
জন্য ও সারাক্ষণ তরতাজা
থাকতে নিয়মিত খেতে
পারা যায় মধু।
১৯। যৌন দুর্বলতায় – অনেক
পুরুষের একটা সমস্যা
থাকে, তা হল যৌন
দুর্বলতার সমস্যা। এই
সমস্যা নানান রকমের হয়।
এই সমস্যার একটিও যদি
কোনো পুরুষের থাকে তবে
তিনি নিয়মিত মধু খাওয়া
শুরু করতে পারেন। তাতে
এই সমস্যা থেকে রেহাই
মিলবে।
২০। হাঁপানি – মধুর নানান
গুণাগুণগুলির মধ্যে একটি
হল এটি হাঁপানি রোগ
কমাতে সাহায্য করে। তাই
এই রোগ থাকলে তা
কমাতে হলে খাওয়া
যেতে পারে মধু।
২১। গ্যাসট্রিক আলসারে –
যাঁরা গ্যাসট্রিক
আলসারের সমস্যায়
রয়েছে তাঁরা নিয়মিত মধু
খেলে এই সমস্যা থেকে
মুক্তি পেতে পারেন।
☺☺☺☺
অনেক উপকারিতা আছে যেমন ওজন কমে
?
মধু খেলে স্বাস্থ ভালো থাকে
অনেক উপকারিত আছে
মধুতে থাকে ২৫
থেকে
৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ,
মধু খেলে শরীর ভালো থাকে তাছাড়া মধু তকের জন্য ভালো এবং চুলের বেড়ে ওঠাতেও সহয়তা করে।