"স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Shahadat42" প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করেছেন 2 weeks পূর্বে
বিস্তারিত:
আমার বয়স ২২ ,আমার পড়া শোনায় মোনোযোগ থএক না এখ আমি কি করব ।প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Jibon980" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Arnab" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "Arnab" জিজ্ঞাসা করেছেন
প্রশ্নটি "স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা" বিভাগে "No.1Juel" জিজ্ঞাসা করেছেন
4,943 টি প্রশ্ন |
36,052 টি উত্তর |
টি TAG |
9,115 জন সদস্য |
বিভাগের নামঃ সাধারণ | দেখুন |
বিভাগের নামঃ আইকিউ | দেখুন |
বিভাগের নামঃ অ্যান্ড্রয়েড | দেখুন |
বিভাগের নামঃ আইন | দেখুন |
বিভাগের নামঃ আউটসোর্সিং | দেখুন |
বিভাগের নামঃ ক্যারিয়ার | দেখুন |
বিভাগের নামঃ কম্পিউটার | দেখুন |
বিভাগের নামঃ তথ্য-প্রযুক্তি | দেখুন |
বিভাগের নামঃ ইন্টারনেট | দেখুন |
বিভাগের নামঃ নেটওয়ার্ক | দেখুন |
বিভাগের নামঃ বিজ্ঞান ও প্রকৌশল | দেখুন |
বিভাগের নামঃ স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ রূপচর্চা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ ধর্ম ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাস | দেখুন |
বিভাগের নামঃ স্বপ্নের ব্যাখ্যা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ খেলা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ প্রেম-ভালোবাসা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ শিক্ষা+শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | দেখুন |
বিভাগের নামঃ খাদ্য ও পানীয় | দেখুন |
বিভাগের নামঃ বিনোদন ও মিডিয়া | দেখুন |
বিভাগের নামঃ রান্না | দেখুন |
বিভাগের নামঃ নিত্য ঝুট ঝামেলা | দেখুন |
বিভাগের নামঃ কৃষি | দেখুন |
বিভাগের নামঃ বাংলাদেশ | দেখুন |
বিভাগের নামঃ বিশ্ব | দেখুন |
বিভাগের নামঃ অন্যান্য | দেখুন |
খাতাই লিখে রেখে মুখস্ত করুন
পড়ার সময় কোন চিন্তা মাথায় আনবেন না, বিশেষ করে মোবাইলের কথা মাথায় আনবেন না |
রুটিন করে নিজেকে বদলান। চেষ্টা করবেন ভোরবেলায় বই পড়ার
নির্জন জায়গায় পড়াশোনা করুন !
আপনার বয়স ২২। তার মানে আপনি অনার্স লেভেলের। আপনি যেহেতু ক্লিয়ার করেননি, আপনি মধ্যবিত্ত না উচ্চবিত্ত নাকি নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে। তাই আমি মধ্যবিত্ত পরিবার দিয়েই শুরু করি। ২২ বছর বয়সী মধ্যবিত্ত একটা ছেলের মাথায় পরিবারের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি ঘুরপাক খায়। অনেক সময় ভালো মেধা থাকলেও পরিবারের হাল ধরার জন্য মেধা বিকাশের পথ থেকে সরে আসতে হয়। এই অবস্থায় আপনার সময়গুলোর এক ভাগ পড়াশোনার জন্য, একভাগ টাকা ইনকামের জন্য বরাদ্দ করেন। কিন্তু কখনো ভূলবেন না আপনার ধর্মীয় অত্যাবশ্যক কাজগুলো করতে। তখন আপনার আত্মবিশ্বাস জন্ম নিবে। আপনার হয়তো মনে হতে পারে আগে টাইট করে পড়ালেখা করে নিই। তারপর না হয় চাকরি। কিন্তু; না পড়ালেখা আর চাকরি দুইটা একসাথে চালাতে পারলেই আপনার জীবনের স্বার্থকতা। খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন খাবার না থাকলে যেমন বিরক্তি চলে আসে তেমনি জীবনে পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য অভিজ্ঞতা না থাকে জীবনটাকে নির্থক লাগে। আপনার মতো অনেকেই আছে যারা বিরক্তি লাগা সইতে না পেরে প্রেমের লাগাম ধরে। আপনি যেহেতু জীবন সমস্যার সমাধান চান। তাই বলতেই হবে আপনার মাঝে কিছুটা হলেও সচেতনতা আছে। এখনই উপযুক্ত সময় উকি দেওয়া সচেতনতাটাকে পুরোপুরি জাগ্রত করার। পারলে মাতৃভাষার পাশাপাশি ভিন্ন কয়েকটা ভাষা শিখে রাখা বা জিমনাস্টিক অথবা মার্শাল আর্ট ইত্যাদি দক্ষতা বা এর যেকোনো একটি অর্জন করতে পারেন। নিজেকে জানা নিজের পছন্দের বিষয়গুলো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, যে নিজেকে জানে সে তার স্রষ্টাকে জানে। ভালো বন্ধুদের(শুধু মেধাবী নয় চরিত্রবান আবশ্যক) সংস্পর্শে থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করুন। যেদিন কোনো পড়ালেখা ভালো লাগবেনা সেদিন বই পড়বেন। কখনো গোয়েন্দাগিরি বই, কখনো ধর্মীয় বই, কখনো ঐতিহাসিক বই, ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় বীরদের জীবনী বই ইত্যাদি। এসব বিভিন্নতা থাকলে আপনি নিজেই রচনা করতে পারবেন কিভাবে পড়ালেখায় মনোনিবেশ করতে হয়। হয়তো আমি একটা রুটিন দিতে পারি; কিন্তু সেটা ফলো করার মতো রোবট আপনি নন। আপনি একজন মানুষ।
ভোর বেলা পড়াশোনা করুন ভোর বেলা ব্রেন পরিষ্কার থাকে
ভোর বেলায় পড়াশোনা করুন |